নিজস্ব প্রতিবেদন ২৭ সেপ্টেম্বার ২০২৪ ১০:৫৮ পি.এম
বিশিষ্ঠ চিন্তাবিদ ও লেখক সলিমুল্লাহ খান বলেছেন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক সুবিচার এই নামেই ৭১ সালের মুক্তি যুদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি গিয়ে দাঁড়ায় গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র এবং ধর্ম নিরপেক্ষতা। আওয়ামী লীগ সরকার পরে এর সঙ্গে জাতীয়তাবাদ যুক্ত করেছিল ৭২ সালে। যে দেশে একজন মানুষও গুমের শিকার হয় সেখানে সংবিধান লঙ্ঘিত হয়। যেখানে একজন মানুষকে বিনা বিচারে গুলি করে হত্যা করা হয় সেখানে সংবিধান থাকে না। র্যাব গঠন মৌলিক অধিকারের সঙ্গে যায় না।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নগরের আলী আহাম্মদ চুনকা মিলনায়তনে ধাবমান সাহিত্য আন্দোলন আয়োজিত গণতান্ত্রিক বিপ্লবে জাতীয় সংবিধানের রূপরেখা শীর্ষক বিষয়ে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, যার কাছে যা পাওয়া যাবে উচিত হবে তার কাছ থেকে তাই নেওয়া। এক নেতা এক দেশ বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ এটা একটা ফ্যাসিষ্ট কনসেপ্ট। জাতির পিতার ছবি টানাতে হবে এটা একটা ফ্যাসিস্ট বিধান।
ড. ইউনূসের জাতিসংঘ সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তিনি এই সফরে ৩ জন ছাত্র প্রতিনিধিকে নিয়ে গিয়ে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। এ নিয়ে অনেক কথা হতে পারে। কিন্তু তিনি আক্ষরিক অর্থে বুঝিয়েছেন যে এই কনসেপ্টটা তাদের মাথা থেকে এসেছে। তিনি তাদের কৃতিত্বটা প্রতীকী আকারে তুলে ধরেছেন। কারণ তিনি ১৫৮ জন সমন্বয়ককে তো নিয়ে যাবেন না। চিন্তা করুন ৭২ সালের পর এই দেশের রাষ্ট্রপতির যখন জাতিসংঘে গিয়েছেন তারা কি কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে গিয়েছিলেন। না নেননি। যারা বীরশ্রেষ্ঠ যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছিলেন তারা হয়তো ছিলেন না, কিন্তু যারা বেঁচে ছিলেন বীরউত্তর তাদের মধ্যে থেকে তো কাউকে নিতে পারতেন।
তিনি বলেন, সংবিধানে বলা আছে কাউকে বিনা বিচারে আটকে রাখা যাবে না। কিন্তু ৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে বলা আছে বিনা বিচারে ১২০ দিন আটকে রাখতে পারবেন।
এরপর জেলা ম্যাজিস্টেট্রট সেটিকে আবার ৬০ দিন করে বাড়াতে পারবেন। এভাবে একজন মানুষকে বিনা বিচারে সারাজীবন আটকে রাখার বিধান তিরি হয়েছিল। আটকে রাখা একটা সম্মানের বিষয়। কিন্তু তারা তো আটকেও রাখে না, ক্রসফায়ারে দিয়ে মেরে ফেলে।
তিনি বলেন, সংবিধানে উল্লেখ আছে যারা নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করবে তাদের শাস্তি হবে মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু যারা সংবিধানের উপর বসে গুম খুনের আদেশ দেবেন তাদের কী হবে? তাদেরও তো মৃত্যুদন্ড হওয়া উচিত।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রে মৌলিক অধিকার না থাকলে রাষ্ট্রই ব্যর্থ। বুঝতে হবে রাষ্ট্রই গঠিত হয়নি। তিনি বলেন, আমরা চাইব সবার জন্য সমান অধিকার। দীর্ঘ বক্তব্য শেষে তিনি উপস্থিত সুধীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
তার বক্তব্য শুনতে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জের সংস্কৃতজন রফিউর রাব্বি, জাহিদুল ইসলাম ভূইয়া, আইনজীবী আওলাদ হোসেনসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সংগঠকরা।
ভিক্ষা করেন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী মেলে না স্বামীর ভাতা
যতদিন শেখ হাসিনা ভারতে থাকবেন ততদিন তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না: সারজিস
মধ্যরাতে বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে আগুন-ভাঙচুর ও লুটপাট
মুচলেকা দিয়ে স্ত্রীর জিম্মায় ছাড়া পেলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী
রশনির রক্তমাখা ব্যাগ জড়িয়ে কাঁদছেন মা
দাবি আদায়ে সচিবালয় অবরুদ্ধ করা কাম্য নয়: চরমোনাই পীর
সন্তানের পিতৃত্বের পরিচয়ের দাবিতে মায়ের সংবাদ সম্মেলন
লন্ডনে শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্টদের ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি জব্দ
পুলিশভ্যান থেকে ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিলেন শ্রমিক দল নেতা
বিয়ের ৫ বছর পর একসঙ্গে ৪ সন্তানের জন্ম
৬ দিনের রিমান্ডে মমতাজ
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ পড়াতে বাধা নেই
চাঁদা না দেওয়ায় চালককে ‘মারধরের পর থুতু চাটালেন’ সাবেক ছাত্রদল নেতা
হাসপাতালে গিয়ে খায়রুল বাসার বললেন, আজন্ম এক নায়ক মনু মিয়া
টাঙ্গাইলে শেখ হাসিনাসহ ১৯৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
রামপুরায় হিউম্যান এইড'র মানবিক সহায়তার দোকান উদ্বোধন
শেরপুরে নদীর বাঁধ ভেঙে ১০ গ্রাম প্লাবিত
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া মনু মিয়ার ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে ২৩ সেকেন্ডে ২১টি বেত্রাঘাত, ভিডিও ভাইরাল
১৬ ইঞ্চির কলাগাছে ৭ মোচা, এলাকায় চাঞ্চল্য
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি মমতাজ
আ.লীগ কর্মী এখন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী!
মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ
প্রাইমারি পাস না করেও অপারেশন করেন ‘ডাক্তার’ রশিদা
‘ভারত পানিকে মারণাস্ত্র হিসেবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে’
পেটে বাচ্চাসহ গরু জবাই, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ছাত্রদল নেতা সাম্যকে হত্যা একটি চক্রান্তের অংশ : এ্যানি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের বাবা মারা গেছেন
মমতাজকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন তৃতীয় স্বামী
শূন্য থেকে যেভাবে অঢেল সম্পদের মালিক যুবলীগ নেতা লিটন