নিজস্ব প্রতিবেদন ০২ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:৫১ এ.এম
‘জন্মস্থানের একটা মায়া-ভালোবাসা আছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের পর আপনাদের সামনে ২৪ বছর পর কথা বলার সুযোগ হয়েছে। কুলাউড়ার মানুষ আমাকে যেভাবে চেনে অন্য কেউ সেভাবে চেনে না।’
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘আমি কি যুদ্ধাপরাধী? না; অথচ আমার ওপর যুদ্ধাপরাধের মামলা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল সাড়ে ১২ বছর। সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা? তা-ও চেষ্টা করা হয়েছে। কেউ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগও দেয়নি, সাক্ষ্যও দেয়নি। হিন্দু ভাইয়েরাও তাতে রাজি হয়নি। আমি সেই সময় জামায়াতে ইসলামীও করতাম না। আমি অন্য একটা সংগঠন করতাম। যেটা বলতে এখন লজ্জা হয়।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘বিগত জালিম সরকারের আমলে আমরা ১১ জন শীর্ষ নেতাকর্মীকে হারিয়েছি। ৫ শতাধিক মানুষ পঙ্গু হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ হামলা-মামলার শিকার হয়ে দেশ ছেড়ে বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমাদের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছিল। আগস্টের ১ তারিখ আমাদের নিষিদ্ধ করা হয়। সে সময় আল্লাহকে বলেছিলাম, ৪ দিন পর আল্লাহর বিচার হয়েছে। জুলাই বিপ্লবে ছাত্রদের সঙ্গে আমরাও ছিলাম। জালিমের মাথা আল্লাহ গুঁড়িয়ে দিয়েছেন।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি প্রত্যেক শহীদের বাড়িতে যদি যেতে পারতাম। তাদের সন্তান কোলে নিতে পারতাম। যাদের বাড়ি গিয়েছিলাম তাদের জিজ্ঞেস করেছি কেমন আছেন, তারা শুধু টপটপ করে চোখের পানি ফেলেছেন। জানতে চেয়েছিলাম—কী চান? তারা বলেছিলেন, জালিমের হাতে দেশটা যেন আর না যায়। দেশটা আপনাদের হাতে দেখতে চাই। এমন একটা দেশ দেখতে চাই যেখানে চাঁদাবাজ, ঘুষখোর ও সুদখোরদের ঠাঁই হবে না। আমরা একটা মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই। যেখানে হিন্দু-মুসলিম কিংবা মেজরিটি-মাইনরিটি বলে কিছু থাকবে না।’
উপস্থিত জনতার উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘দুঃশাসন এবং জুলুমের কারণে আপনাদের মুখ দেখতে পারিনি। আজ প্রাণখুলে দেখতে চাই।’
কুলাউড়া শহরের ঐতিহ্যবাহী ডাকবাংলো মাঠে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক আব্দুল মুন্তাজিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলালের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট মহানগরীর আমির মো. ফখরুল ইসলাম।
নগরভবনে বিরতিহীন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন ইশরাক
ড. ইউনূসকে দেশের কাজে যুক্ত রাখতে চায় বিএনপি
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে নিঝুম দ্বীপ হবে মালদ্বীপ’
‘মায়ের সঙ্গে ঈদ করছেন জয়, কিন্তু লাখ লাখ নেতাকর্মী পরিবারছাড়া’
গোটা জাতি লন্ডনের দিকে তাকিয়ে, আলোচনার মাধ্যমে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সিদ্ধান্ত: রিজভী
এক সপ্তাহে ১৩ লাখ টাকা গণচাঁদা সংগ্রহ এনসিপির
খালেদা জিয়ার এক পরামর্শেই বদলে গেল রাজনৈতিক দৃশ্যপট
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠকে কী কী আলোচনা হতে পারে, জানালেন প্রেস সচিব
তরুণ ও প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে: জামায়াত আমির
নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র দিতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
অন্য কোনো দেশ নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করুক, এটা কাম্য নয়: জামায়াত আমির
গুম ও শহীদ পরিবারকে তারেক রহমানের ঈদ উপহার
বুলু ও দুদুকে চিঠি দিয়ে সতর্ক করল বিএনপি
জুলাই অভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে এই সাংবাদিকরাই হাসিনার কদমবুচি করতো: হাসনাত
লন্ডন যাচ্ছেন আজ, রাজনীতি নিয়ে এখনই ভাবছেন না ডা. জুবাইদা
তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিল হয় কিভাবে? সারজিসের পোস্ট
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন শেখ মুজিব মাঠে ছিলেন না : সারজিস
মোস্তফা জামাল হায়দারের সুস্থতায় দোয়া চাইলেন রাশেদ প্রধান
প্রধান উপদেষ্টা জবাব দেন না, মিষ্টি হাসি দিয়ে বিদায় করে দেন: মান্না
নির্বাচনি রোডম্যাপ দিতে দেরি হলে সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অনুপস্থিতিতে বাজেট বাস্তবায়ন সম্পূর্ণ অনিশ্চিত : মঈন খান
নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা দেরি হলে সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন ওঠবে: মির্জা ফখরুল
বিদেশী এজেন্টদের আমরা চিহ্নিত করে ফেলেছি: ইশরাক
আমাদের ওপর মনঃক্ষুণ্ন হবেন না, প্রধান উপদেষ্টাকে সালাহউদ্দিন
আন্দোলনে জীবন দেয় একজন, স্যুটেড-বুটেড হয়ে ক্ষমতায় বসে আরেকজন: রিজভী
নাসির উদ্দিন পাটোয়ারীকে সীমা অতিক্রম না করতে হুশিয়ারি: আব্দুল মোনায়েম মুন্না
সংস্কার নিয়ে অস্পষ্টতা দূর করতে হবে: চরমোনাই পীর
উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্রদের রাখা বিরাট ভুল হয়েছে: মেজর (অব.) হাফিজ
‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে একক দলের ভাবা উচিত নয়’
ছাত্রদল সভাপতির পদ হারানোর খবরটি ভুয়া: সাধারণ সম্পাদক নাছির